সালথায় তরমুজের দাম সর্বনিম্ন ৩০০ থেকে ৫০০ টাকা-DVB
জেলায় বিভিন্ন ফলের বাজারে দেখা মিলছে তরমুজের। তবে শরীর শীতল করা এ ফলের দাম যেন আগুন। প্রতিটি তরমুজ বিক্রির জন্য সর্বনিম্ন ৫০০ টাকা দর হাঁকা হচ্ছে।
মঙ্গলবার (১২ মার্চ) বিকালে তরমুজ বিক্রি হতে দেখা গেছে প্রতি পিছ ৫০০ টাকা দরে। তবে কোথাও কোথাও কেজি দরেও তরমুজ বিক্রি হচ্ছে। তরমুজ আকারভেদে ছোটটির দামও হাঁকা হচ্ছে অন্তত ৩০০ টাকা। এবং প্রতি কেজি খেজুর বিক্রি করা হচ্ছে ২৪০/- থেকে ৪৮০ টাকা দরে খেজুর বিক্রি হচ্ছে। আরো জানা যায় ১৬ থেকে আঠারোশত টাকা কেজি দামের খেজুরও সালথা আছে।
বিকালে সালথা বাজারে সরেজমিনে দেখা যায়, প্রতিটি তরমুজ আকার ভেদে ৩০০ থেকে ৫০০ টাকা পর্যন্ত দাম হাঁকাচ্ছেন ফল ব্যবসায়ীরা। এতে করে বাজারে তরমুজ দেখে নিতে আসা ক্রেতারা মুহূর্তেই দাম শুনে ফিরে যাচ্ছেন।
ক্রেতাদের মধ্যে অনেকেই জানান, সকালে একই তরমুজ কমদামে বিক্রি হয়েছে। তখন কম দাম চাচ্ছিলেন বিক্রেতারা। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে দাম বাড়িয়ে বিক্রি করা শুরু করেছেন তারা।
চাষা তরমুজ কিনতে আসা ক্রেতা জানান, আমি তরমুজ দেখে ভেবেছিলাম হয়ত দাম সর্বোচ্চ ২০০ টাকার মধ্যে পাবো। কিন্তু এখানে একেবারে ছোট সাইজের তরমুজের দামও চাচ্ছে ৩০০ থেকে ৫০০ টাকা। বাজার মনিটরিংয়ের অভাবে এখন ব্যবসায়ীরা যা ইচ্ছা তাই করছেন। দেখার যেন কেউই নেই।
এদিকে যমুনা টিভির খবরের বরাত দিয়ে জানা যায়-সাধারণ খেজুরের কেজি-১৫০ থেকে ১৬৫/-টাকা, এবং জাইদি খেজুরের কেজি-১৭০ থেকে ১৮০ টাকা।
এ ব্যাপারে সালথা উপজেলা নির্বাহী অফিসার আনিসুর রহমান বালী জানান, আমরা নিয়মিত বাজার মনিটরিং করছি এবং যদি কেউ অতিরিক্ত দাম রাখলে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
জাহাঙ্গীর আলম সাহজাহান সালথা ফরিদপুর প্রতিনিধি
দৈনিক ভোরের বার্তা
About Author
Leave a reply
You must be logged in to post a comment.
কবিতা: অনুতপ্ত হতে হবে