সালথায় এগিয়ে যাও বাঁধ ভেঙ্গে‘ বইয়ের মোড়ক উন্মোচন করলেন UNO তাছলিমা আক্তার


মুক্তির উৎসব ও সুবর্ণজয়ন্তী মেলা – ২০২২ উপলক্ষে আজ সালথায় লেখক ইসমাইল হোসেন ফরিদের তরুণদের উদ্দেশ্যে শিক্ষণীয় কাব্যগ্রন্থ “এগিয়ে যাও বাঁধ ভেঙ্গে’ বইয়ের মোড়ক উন্মোচন করা হয়েছে।
সর্ব প্রথম ২৪ ফেব্রুয়ারি বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় বাংলা একাডেমিতে বইটির মোড়ক উন্মোচন করা হয়েছে। বইটি এখন ফরিদপুরের প্রায় সব লাইব্রেরীতে পাওয়া যাচ্ছে।
লেখক ইসমাইল হোসেন ফরিদ এর পক্ষ থেকে অনুষ্ঠানের শুরুতেই ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানানো হয় সম্মানিত উপজেলা নির্বাহী অফিসার, সালথা তাছলিমা আক্তারকে এবং অন্যান্যদেরকে রজনীগন্ধা ফুলদিয়ে শুভেচ্ছা জানানো হয়।
এসময় উপস্থিত ছিলেন সালথা উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোছা. তাসলিমা আক্তার,উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান রুপা বেগম,উপজেলা কৃষি অফিসার জীবাংশু দাস, উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার আবুল খায়ের, উপজেলা সমাজ সেবা অফিসার সৈয়দ ফজলে রাব্বি নোমান,
এবংউপজেলা প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা ডা. শাখাওয়াত হোসেন,সহকারী শিক্ষা অফিসার কৃষ্ণ চক্রবর্তী, উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা ফেরদৌস আরা ডলি, সালথা সরকারী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ইংরেজী শিক্ষক আঃ কাদের মিয়া, মোঃ বোরহান উদ্দিন পল্লী বিদ্যূৎ কর্মকর্তা সালথা,এছাড়াও বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা কর্মচারী অত্র ইউনিয়নের ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।
লেখক ইসমাইল হোসেন ফরিদ এর কাব্যগ্রন্থ থেকে কবিতা আবৃত্তি করেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার তাছলিমা আক্তার এবং সালথাকে নিয়ে লেখা ‘ আক্ষেপ’ কবিতাটি আবৃত্তি করে ফরিদপুর থেকে আগত হাফসা বিনতে হায়দার (যে গত ১১ অক্টোবর ২০২১ সোমবার ২টা থেকে ৩টা পযর্ন্ত এ এস পি সুমন রঞ্জন সরকারের ১ঘন্টার দ্বায়িত্ব পালন করেছিলো)।
লেখক ইসমাইল হোসেন ফরিদ ১৯৬৫ সালের ১লা জানুয়ারি ফরিদপুর জেলার নগরকান্দা (বর্তমান সালথা উপজেলার) ফুকরা গ্রামের সম্ভ্রান্ত এক মুসলিম পরিবারে জন্ম গ্রহন করেন। তাঁর পিতা মরহুম খবির উদ্দীন মাতুব্বর ও মাতা মরিয়ম বেগম (উপজেলা পর্যায়ে শ্রেষ্ঠ জয়িতা জননী এবং বর্তমানে আমেরিকা প্রবাসী)।
ইসমাইল হোসেন ফরিদের সহধর্মিণী মীর ইশরাত জাহান (এম.এ), পুত্র মাহবুব মোর্শেদ রিফাত এবং কন্যা ফাতিমা তাসনীম রাইসা।
শিক্ষাজীবনঃ ইসমাইল হোসেন ফরিদ এর শিক্ষা জীবন কেটেছে পুরুরা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, চাঁদপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ফুকরা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, সাড়ুকদিয়া উচ্চ বিদ্যালয়, মহিম ইন্সটিটিউশন ফরিদপুর, সরকারি রাজেন্দ্র কলেজ ফরিদপুর এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে। বর্তমানে তিনি ফরিদপুর সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে সিনিয়র শিক্ষক হিসাবে কর্মরত রয়েছেন।
লেখক ইসমাইল হোসেন ফরিদ বলেন, “তরুণদের উদ্বুদ্ধ করতেই আমার এই বইটি লেখা। তারা যেন হতাশায় না ভোগে। প্রতিটি তরুণের ভিতরে যেন এগিয়ে যাবার স্বপ্ন জাগে। তারা যেন একটি আলোকিত বাংলাদেশ গড়তে পারে।”
নিজস্ব প্রতিবেদক
দৈনিক ভোরের বার্তা
About Author
Leave a reply
You must be logged in to post a comment.
কবিতা: অনুতপ্ত হতে হবে