দৈনিক ভোরের বার্তা

Main Menu

  • হোম
  • বাংলাদেশ
  • দেশজুড়ে
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলাধুলা
  • বিনোদন
  • ফিচার
  • চাকরি
  • ভিডিও

logo

দৈনিক ভোরের বার্তা

  • হোম
  • বাংলাদেশ
    • জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই:

      জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: পল্টনে ডা. শফিকুর রহমান ...

      নভেম্বর ১১, ২০২৫
      0
    • ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার বড়গাঁও ইউনিয়ন বিএনপি

      ভোট হলে জামায়াতের কোনো অস্তিত্ব থাকবে না: ঠাকুরগাঁও মির্জা ফখরুল DBB

      নভেম্বর ১১, ২০২৫
      0
    • বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদ্যাপনকে কেন্দ্র করে

      ফরিদপুরে বোয়ালমারীতে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, ব্যাপক ভাংচুর-আহত ৪০ DBB

      নভেম্বর ৮, ২০২৫
      0
    • সালথায় টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইনের শুভ উদ্বোধন

      ফরিদপুরের সালথায় টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইনের শুভ উদ্বোধন DBB

      অক্টোবর ১২, ২০২৫
      0
    • অস্ট্রেলিয়ার ভিক্টোরিয়া স্টেট বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা DBB

      সেপ্টেম্বর ২৯, ২০২৫
      0
    • মাথায় দেয় নাকি সাবানের মতো শরীরে মাখে-

      সমাজের ভালো ও সৎ মানুষদের সদস্য করতে হবে-রুহুল কবির রিজভী DBB

      আগস্ট ২৩, ২০২৫
      0
    • পাঁচবিবি সীমান্তে অবৈধভাবে ভারতে প্রবেশের

      পাঁচবিবি সীমান্তে ৫ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএসএফ DBB

      আগস্ট ১৩, ২০২৫
      0
    • ২০২৪ গণ-আন্দোলনের শহীদ স্মরণে মাসব্যাপী কর্মসূচি

      খিলগাঁও মডেল কলেজে ২০২৪ গণ-আন্দোলনের শহীদ স্মরণে মাসব্যাপী কর্মসূচি

      জুলাই ২৯, ২০২৫
      0
    • গোপালগঞ্জে যৌথ বাহিনীর অভিযানে আটক ৪৫ আসামি ৫৭৫

      সহিংসতার ঘটনায় গোপালগঞ্জে যৌথ বাহিনীর অভিযানে আটক ৪৫ আসামি ৫৭৫ DBB

      জুলাই ১৮, ২০২৫
      0
  • দেশজুড়ে
    • জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই:

      জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: পল্টনে ডা. শফিকুর রহমান ...

      নভেম্বর ১১, ২০২৫
      0
    • ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার বড়গাঁও ইউনিয়ন বিএনপি

      ভোট হলে জামায়াতের কোনো অস্তিত্ব থাকবে না: ঠাকুরগাঁও মির্জা ফখরুল DBB

      নভেম্বর ১১, ২০২৫
      0
    • মানিকগঞ্জের পদ্মার শাখা নদীতে স্থানীয়দের তৈরি ফাঁদে ধরা পড়েছে কুমির

      মানিকগঞ্জের পদ্মার শাখা নদীতে  স্থানীয়দের তৈরি ফাঁদে ধরা পড়েছে ১২ফুট লম্বা কুমির

      নভেম্বর ৮, ২০২৫
      0
    • আনুমাণিক ৫লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে৷

      ফরিদপুরের সালথায় অগ্নিকাণ্ডে কৃষকের বসত ঘরপুড়ে ছাই-৫লক্ষ টাকার ক্ষতি

      নভেম্বর ৮, ২০২৫
      0
    • চার্টার্ড লাইফ চাকুরি বিজ্ঞপ্তি

      চার্টার্ড লাইফের ফরিদপুর জেলায় নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি

      নভেম্বর ৮, ২০২৫
      0
    • বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদ্যাপনকে কেন্দ্র করে

      ফরিদপুরে বোয়ালমারীতে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, ব্যাপক ভাংচুর-আহত ৪০ DBB

      নভেম্বর ৮, ২০২৫
      0
    • আমরা সবাই বিএনপি পরিবার।

      এরা কারা দিনে বিএনপি-রাতে আওয়ামী লীগ মুন্সীগঞ্জে-মীর সরফত আলী

      নভেম্বর ৭, ২০২৫
      0
    • হুফফাজুল কোরআন ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ সালথা

      সালথায় ৩০তম হিফজুল কোরআন প্রতিযোগিতা-২৫ অনুষ্ঠিত

      নভেম্বর ৫, ২০২৫
      0
    • সোনাপুর ইউনিয়ন উলামা-ত্বলাবা ঐক্য পরিষদ

      সালথায় উলামা-ত্বলাবা ঐক্য পরিষদ এর উদ্যোগে ইসকন নিষিদ্ধের দাবিতে  বিক্ষোভ মিছিল

      নভেম্বর ৩, ২০২৫
      0
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলাধুলা
    • ২৫ রানে পিছিয়ে থেকে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

      জিম্বাবুয়ের চেয়ে ২৫ রানে পিছিয়ে থেকে দিন শেষ করল বাংলাদেশ DBB

      এপ্রিল ২১, ২০২৫
      0
    • ম্যাসিভ হার্ট অ্যাটাকের মতো হয়েছে

      মাঠ থেকে হাসপাতালে তামিম ইকবল ম্যাসিভ হার্ট অ্যাটাক -DBB

      মার্চ ২৪, ২০২৫
      0
    • “ক্রীড়ার আনন্দ অংশ গ্রহণে- জয়লাভে নয়”

      সালথায় বিভাগদী শহীদস্মৃতি মহাবিদ্যালয়ে বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত DBB

      ফেব্রুয়ারি ২৪, ২০২৫
      0
    • উত্তেজনার পারদ চড়ে যায়

      ভারতকে হারিয়ে আবারও অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ জিতল বাংলাদেশ-DVB

      ডিসেম্বর ৮, ২০২৪
      0
    • অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনার প্রতিবাদে খুবি শিক্ষার্থীদের সংবাদ সম্মেলন-DVB

      নভেম্বর ২৪, ২০২৪
      0
    • প্রফেসর ড. মো. রেজাউল করিম বলেন

      খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে আন্তঃডিসিপ্লিন ফুটবল প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন  বাংলা

      অক্টোবর ৪, ২০২৪
      0
    • ফুটবল প্রতিযোগিতা ফাইনালে উঠেছে বাংলা এবং গণিত

      খুবির ফুটবল প্রতিযোগিতার ফাইনালে বাংলা – গণিত-DVB

      অক্টোবর ৩, ২০২৪
      0
    • জয়কালী গ্রামে অবস্থিত মিল মাঠে

      জয়কালী মিল মাঠে পল্লবী যুব সংঘের আয়োজনে প্রীতি ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত-DVB

      সেপ্টেম্বর ২৭, ২০২৪
      0
    • বিভিন্ন ইউনিয়নের চেয়ারম্যানবৃন্দ

      ফরিদপুরের সালথায় ইউনিয়ন চেয়ারম্যান গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত-DVB

      জুলাই ১১, ২০২৪
      0
  • বিনোদন
    • অনবদ্য-ঘটনা দূর্ঘটনা ও একটি ক্যাপ

      অনবদ্য-ঘটনা দূর্ঘটনা ও একটি ক্যাপ

      অক্টোবর ৩, ২০২৫
      0
    • শেরপুরে গ্লোবাল টেলিভিশনের তৃতীয় বর্ষপূর্তি পালিত

      শেরপুরে নানা আয়োজনে গ্লোবাল টেলিভিশনের তৃতীয় বর্ষপূর্তি পালিত DBB

      জুলাই ৩, ২০২৫
      0
    • গরিব ছিলে, ছিলে মূর্খ, ছিলে এক গেঁয়ো চাষা, তবু তুমি কমতি রাখোনি দিতে মোরে ভালোবাসা।

      কবিতা: নিজেদের খেয়াল রেখো DBB

      জুন ৬, ২০২৫
      0
    • লাবণ্য অ্যাওয়ার্ড পেলেন দৈনিক ভোরের বার্তার সাংবাদিক শিমুল রানা DBB

      মে ২৫, ২০২৫
      0
    • বানরলাঠি বা বাঁদরলাঠি

      প্রকৃতির কানে দুলছে সোনালী ফুল -সেলিম শাহী

      মে ১৩, ২০২৫
      0
    • আয়োজক প্রতিষ্ঠান লাবণ্য মিডিয়া

      রিয়েলিটি শো বিউটি কুইনের দ্বিতীয় অডিশন শুরু ১৮ অক্টোবর-DVB

      অক্টোবর ১১, ২০২৪
      0
    • শুক্রবার শামীমের সঙ্গে বিয়ে হয়েছে

      বাঙালি যুবকের প্রেমে হাবুডুবু, সব ছেড়ে বিয়ের পিঁড়িতে বিদেশিনী-DVB

      ফেব্রুয়ারি ২৪, ২০২৪
      0
    • বিলুপ্তপ্রায় গুইজ্যাকাটা ,

      সবুজ রঙে রাঙিয়েছে প্রাকৃতি মিলন মেলা টাংগুয়ার হাওরে

      জানুয়ারি ১৯, ২০২৪
      0
    • সম্প্রতি দুবাইয়ে গেছেন লুবাবা

      আরাভ খানের বাড়িতে ড্রামা কুইন খ্যাত অভিনেত্রী রাখি সাওয়ান্ত- দেখা করলেন লুবাবা

      জানুয়ারি ১৭, ২০২৪
      0
  • ফিচার
  • চাকরি
  • ভিডিও
  • জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: পল্টনে ডা. শফিকুর রহমান DBB

  • ভোট হলে জামায়াতের কোনো অস্তিত্ব থাকবে না: ঠাকুরগাঁও মির্জা ফখরুল DBB

  • মানিকগঞ্জের পদ্মার শাখা নদীতে  স্থানীয়দের তৈরি ফাঁদে ধরা পড়েছে ১২ফুট লম্বা কুমির

  • ফরিদপুরের সালথায় অগ্নিকাণ্ডে কৃষকের বসত ঘরপুড়ে ছাই-৫লক্ষ টাকার ক্ষতি

  • চার্টার্ড লাইফের ফরিদপুর জেলায় নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি

ঢাকাতথ্যপ্রযুক্তিদেশজুড়েফিচারবাংলাদেশ
Home›দেশজুড়ে›ঢাকা›হাতিশুর গাছের বিভিন্ন উপকারিতা এর ব্যবহার পদ্ধতি DBB

হাতিশুর গাছের বিভিন্ন উপকারিতা এর ব্যবহার পদ্ধতি DBB

By Mosharof Masud
মে ২৫, ২০২৫
250
0
Share:
ঔষধি গুণ হল এটি প্রদাহনাশক এবং ব্যথা উপশমকারী।

হাতিশুর গাছের অন্যতম প্রধান ঔষধি গুণ হল এটি প্রদাহনাশক এবং ব্যথা উপশমকারী। এটি শ্বাসকষ্ট, হাঁপানি, জ্বর এবং আর্থ্রাইটিসের মত রোগের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়। গাছের পাতার রস জ্বর ও কফ নিরাময়ে ব্যবহৃত হয়। হাতিশুর গাছের মূল রস পেটের ব্যথা এবং হজমের সমস্যা সমাধানে বিশেষ কার্যকরী।

হাতিশুর গাছ (Sida cordifolia) হল একটি বহুল পরিচিত ঔষধি উদ্ভিদ যা সাধারণত এশিয়া এবং আফ্রিকার গ্রীষ্মপ্রধান এলাকায় পাওয়া যায়। বাংলাদেশের গ্রামীণ এলাকায় বিশেষ করে এটি প্রচুর পরিমাণে দেখা যায়। এই উদ্ভিদটি আয়ুর্বেদিক চিকিৎসায় দীর্ঘদিন ধরে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। বিভিন্ন ধরনের শারীরিক সমস্যা সমাধানে হাতিশুর গাছের পাতাসহ অন্যান্য অংশ ব্যবহৃত হয়।

প্রাচীনকাল থেকে শুরু করে বর্তমান সময় পর্যন্ত এটি নানা ধরনের ঔষধি গুণের জন্য পরিচিত। এটি ত্বকের সমস্যাসহ আরও অনেক রোগ নিরাময়ে ব্যবহৃত হয়। এই আর্টিকেলে আমরা হাতিশুর গাছের বিভিন্ন উপকারিতা এর ব্যবহার পদ্ধতি এবং এর ক্ষতিকর দিকগুলো নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করবো।

হাতিশুর গাছ মাঝারি আকারের একটি ঝোপজাতীয় উদ্ভিদ যা সাধারণত ১-২ মিটার পর্যন্ত লম্বা হতে পারে। এর পাতা গুলো হৃদপিণ্ড আকৃতির হয় যা ৫-৭ সেন্টিমিটার লম্বা হয়ে থাকে। পাতার ধারে সামান্য খাঁজকাটা থাকে এবং এতে একধরনের মসৃণ আবরণ থাকে। হাতিশুর গাছের ফুল হলুদ রঙের হয় এবং এটি বেশ ছোট হয়। গাছটি যখন ফুল ফোটে তখন দেখতে বেশ আকর্ষণীয় লাগে। ফুলের আকৃতি সাধারণত গোলাকার হয় এবং এর প্রতিটি ফুলে পাঁচটি পাঁপড়ি থাকে।

ফুলের পাশাপাশি এই গাছের ফলও গুরুত্বপূর্ণ। হাতিশুর গাছের ফলগুলো ছোট, গোলাকার এবং কালচে বাদামি রঙের হয়ে থাকে। এই ফলের ভেতরে বীজ থাকে যা বিভিন্ন ঔষধি কাজে ব্যবহৃত হয়। গাছটির কাণ্ড শক্ত হলেও পাতলা হয় এবং এর শাখাগুলি চওড়া ভাবে ছড়িয়ে পড়ে। হাতিশুর গাছের পরিচয় তার পাতা, ফুল ও ফল দেখে সহজেই চেনা যায়। এটি গ্রামাঞ্চলের রাস্তার পাশে, পতিত জমি কিংবা মাঠে খুব সহজেই জন্মাতে দেখা যায়।

হাতিশুর গাছ কোথায় পাওয়া যায়

হাতিশুর গাছ প্রধানত গ্রীষ্মপ্রধান অঞ্চলে পাওয়া যায়। বাংলাদেশ, ভারত, নেপাল, শ্রীলঙ্কা এবং পাকিস্তানে এটি ব্যাপকভাবে জন্মায়। হাতিশুর গাছের মূল উৎপত্তিস্থল দক্ষিণ এশিয়া হলেও বর্তমানে এটি আফ্রিকা ও আমেরিকার কিছু এলাকায়ও পাওয়া যায়। বাংলাদেশের প্রায় প্রতিটি জেলায় এই উদ্ভিদটি দেখা যায় তবে বিশেষ করে গ্রামাঞ্চলে এর উপস্থিতি বেশি।

হাতিশুর গাছ সাধারণত উর্বর এবং সুনিষ্কাশিত মাটিতে ভালোভাবে জন্মায়। এ ছাড়াও গ্রামাঞ্চলের রাস্তার ধারে এবং পতিত জমিতে এই উদ্ভিদটি স্বাভাবিকভাবেই জন্মায়। এ ধরনের গাছের বীজ বাতাসের মাধ্যমে বিভিন্ন স্থানে ছড়িয়ে পড়ে এবং নতুন চারা তৈরি হয়। অনেক সময় কৃষকরা তাদের মাঠে অযাচিত ভাবে জন্মানো হাতিশুর গাছ তুলে ফেললেও ঔষধি গুণাবলির কারণে অনেকে এটিকে সংরক্ষণ করে রাখেন।

হাতিশুর গাছের ঔষধি গুণাবলী

হাতিশুর গাছ তার অসাধারণ ঔষধি গুণাবলির জন্য সুপরিচিত। আয়ুর্বেদিক চিকিৎসায় এই গাছের ব্যবহার বহু প্রাচীনকাল থেকেই চলে আসছে। এ গাছের বিভিন্ন অংশ যেমন পাতা, ফুল, কাণ্ড এবং মূল ঔষধি হিসেবে ব্যবহৃত হয়।

হাতিশুর গাছের অন্যতম প্রধান ঔষধি গুণ হল এটি প্রদাহনাশক এবং ব্যথা উপশমকারী। এটি শ্বাসকষ্ট, হাঁপানি, জ্বর এবং আর্থ্রাইটিসের মত রোগের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়। গাছের পাতার রস জ্বর ও কফ নিরাময়ে ব্যবহৃত হয়। হাতিশুর গাছের মূল রস পেটের ব্যথা এবং হজমের সমস্যা সমাধানে বিশেষ কার্যকরী। এছাড়া হাতিশুর গাছের ছাল বিভিন্ন ত্বকের সমস্যার প্রতিকার হিসেবে ব্যবহার করা হয়। এটি ক্ষত নিরাময়ে এবং চর্মরোগের চিকিৎসায় সহায়ক হিসেবে কাজ করে।

আধুনিক বৈজ্ঞানিক গবেষণায় দেখা গেছে হাতিশুর গাছের মধ্যে থাকা বিভিন্ন প্রাকৃতিক উপাদান যেমন ফ্ল্যাভোনয়েডস, অ্যালকালয়েডস এবং স্টেরয়েডস শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সহায়ক। গাছটির বীজ এবং মূলও নানা রোগের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয় যেমন গলা ব্যথা, কোষ্ঠকাঠিন্য এবং স্নায়বিক সমস্যা।

হাতিশুর গাছ খেলে কি হয়

হাতিশুর গাছ খেলে শরীরের বিভিন্ন উপকার হয় তবে এটি সঠিক নিয়মে খাওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। প্রাচীনকাল থেকে এই উদ্ভিদকে আয়ুর্বেদিক চিকিৎসায় নানা রোগের প্রতিকার হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে। এর মূল এবং পাতার রস বিশেষভাবে উপকারী।

হাতিশুর গাছের মূল ও পাতা খেলে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। এটি শ্বাসকষ্ট এবং হাঁপানির জন্যও উপকারী বলে জানা গেছে। এছাড়া এটি পেটের সমস্যার সমাধানে সাহায্য করে যেমন কোষ্ঠকাঠিন্য ও হজমের সমস্যা। হাতিশুর গাছের মূল রস নিয়মিত সেবনে কিডনি এবং লিভারের কার্যকারিতা উন্নত হয় বলে দাবি করা হয়।

তবে হাতিশুর গাছ খাওয়ার আগে অবশ্যই বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়া উচিত। অতিরিক্ত বা ভুল পদ্ধতিতে খেলে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে।

 হাতিশুর গাছের পাতা ও কাণ্ডের উপকারিতা

হাতিশুর গাছের পাতার রস সাধারণত জ্বর, কাশি এবং সর্দির চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়। পাতার রস কাঁচা অবস্থায় বা রান্না করে খাওয়া যায়। গাছটির পাতা এবং কাণ্ডে এমন কিছু রাসায়নিক উপাদান থাকে যা প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে। এটি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে এবং শরীরের ফ্রি র্যাডিক্যাল থেকে সুরক্ষা দেয়।

হাতিশুর গাছের কাণ্ড থেকেও বিভিন্ন ধরনের ঔষধ তৈরি করা হয় যা বিশেষ করে আর্থ্রাইটিস এবং গেঁটে বাতের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়। এই উদ্ভিদটির কাণ্ডে থাকা প্রাকৃতিক উপাদানগুলো শরীরের প্রদাহ এবং ব্যথা কমাতে সহায়ক। গাছের কাণ্ড চূর্ণ করে বা কেটে এর রস বের করে ব্যথার স্থানে ব্যবহার করলে তা দ্রুত নিরাময় করে।

হাতিশুর গাছ খাওয়ার নিয়ম

হাতিশুর গাছ খাওয়ার সময় সঠিক নিয়ম অনুসরণ করা অত্যন্ত জরুরি কারণ ভুলভাবে সেবন করলে এটি উপকারের পরিবর্তে ক্ষতি করতে পারে। সাধারণত হাতিশুর গাছের পাতা এবং মূল রস সরাসরি খাওয়া হয়। পাতা বা মূল চূর্ণ করে তা পানির সাথে মিশিয়ে সেবন করা হয়।

পাতার রস বা চূর্ণ দিনে একবার খাওয়া যেতে পারে তবে এটি খালি পেটে না খাওয়াই ভালো। হাতিশুর গাছের মূল রসের ক্ষেত্রে বিশেষজ্ঞদের মতে এটি সকালে খাওয়া সবচেয়ে উপকারী। এছাড়া এর রস সরাসরি পান করা যায় অথবা তাতে সামান্য মধু মিশিয়ে নেওয়া যেতে পারে, যা আরও উপকারি করে তোলে।

এছাড়া হাতিশুর গাছ সেবনের ক্ষেত্রে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া অত্যন্ত জরুরি কারণ ব্যক্তিভেদে এর প্রভাব ভিন্ন হতে পারে। হাতিশুর গাছের মূল অনেক ঔষধি গুণসম্পন্ন এবং এটি আয়ুর্বেদিক চিকিৎসায় বহুল ব্যবহৃত হয়। এর মূল মূলত শারীরিক ব্যথা, জ্বর, শ্বাসকষ্ট এবং পেটের সমস্যা দূরীকরণে সহায়ক। কিন্তু মূলের সঠিক সেবন পদ্ধতি না জানলে এর থেকে পরিপূর্ণ উপকার পাওয়া সম্ভব নয় এবং কখনও কখনও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে।

হাতিশুর গাছের মূল খাওয়ার জন্য প্রথমে এটি ভালোভাবে পরিষ্কার করতে হয়। এরপরে মূলটি চূর্ণ করে এর রস বের করা হয়। এই রসকে সকালে খালি পেটে খাওয়া হয়। কিছু ক্ষেত্রে মধুর সাথে মিশিয়ে খাওয়া হয় যাতে এর তিক্ত স্বাদ কমে এবং এটি আরও উপকারী হয়। মূলত ৫ থেকে ১০ মিলিলিটার রসই সেবন করা উপযুক্ত বলে বিবেচিত হয়।

আয়ুর্বেদিক চিকিৎসকরা পরামর্শ দেন যে হাতিশুর গাছের মূল সেবনের সময় পরিমাণের দিকে সতর্ক থাকতে হবে। অতিরিক্ত মূল খেলে এটি হজমের সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে তাই চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী সেবন করা উচিত। যারা কিডনি বা লিভারের সমস্যা নিয়ে ভুগছেন তাদের জন্য এই গাছের মূল বিশেষভাবে কার্যকর বলে পরিচিত।

হাতিশুর গাছের উপকারিতা

হাতিশুর গাছের ঔষধি গুণগুলো প্রচুর এবং এটি নানান রোগ নিরাময়ে কার্যকরী। এর মধ্যে রয়েছে ব্যথা উপশম, প্রদাহ কমানো, শ্বাসকষ্টের উপশম, হজমের উন্নতি এবং স্নায়বিক শক্তি বৃদ্ধির গুণাবলী। হাতিশুর গাছের পাতা এবং মূল ব্যবহার করে বিভিন্ন ধরনের শারীরিক সমস্যার প্রতিকার সম্ভব হয়।

ব্যথা ও প্রদাহ উপশম: হাতিশুর গাছের পাতা এবং মূল থেকে তৈরি রস আর্থ্রাইটিসের ব্যথা, মাথাব্যথা এবং মাংসপেশির ব্যথা কমাতে ব্যবহৃত হয়। গাছের রস শীতলীকরণ উপাদান হিসেবে কাজ করে এবং ত্বকের প্রদাহ কমাতে সহায়ক।

শ্বাসকষ্টের চিকিৎসা: হাতিশুর গাছের পাতার রস শ্বাসকষ্ট, হাঁপানি এবং কাশি দূর করতে বিশেষ ভূমিকা রাখে। আয়ুর্বেদিক চিকিৎসায় এর পাতার রস সেবন করে শ্বাসনালীর প্রদাহ কমানো হয় এবং শ্বাসপ্রশ্বাস সহজ হয়। বিশেষ করে হাঁপানি রোগীদের জন্য এটি একটি প্রাকৃতিক উপায়।

হজমের উন্নতি: হাতিশুর গাছের মূল এবং পাতার রস হজমশক্তি বৃদ্ধিতে সহায়ক। এটি কোষ্ঠকাঠিন্য এবং পেটের ফোলাভাব কমাতে কার্যকর। গাছটির রস হজমের সমস্যার পাশাপাশি অন্ত্রের প্রদাহও কমায়। ত্বকের রোগের চিকিৎসা: হাতিশুর গাছের পাতা থেকে তৈরি পেস্ট ত্বকের বিভিন্ন সমস্যা যেমন একজিমা, চুলকানি এবং র্যাশের চিকিৎসায় ব্যবহার করা হয়। এছাড়া এটি ত্বকের প্রদাহ কমাতে এবং ক্ষত নিরাময়ে সহায়ক।

হাতিশুর গাছের অপকারিতা

যদিও হাতিশুর গাছের অনেক ঔষধি গুণ আছে তবে এটি ভুলভাবে বা অতিরিক্ত সেবনের ফলে কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে। হাতিশুর গাছের কোনো অংশ বেশি খেলে শরীরে কিছু ক্ষতিকর প্রভাব পড়তে পারে। যা সঠিক জ্ঞান না থাকলে অনেক সময় বিপজ্জনক হতে পারে।

অতিরিক্ত সেবনের ঝুঁকি: হাতিশুর গাছের মূল বা পাতার রস অতিরিক্ত খাওয়া হলে তা পেটের সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে বিশেষ করে বমি বমি ভাব এবং ডায়রিয়া হতে পারে। অতিরিক্ত রস সেবন লিভারের ওপর চাপ ফেলে এবং হজমে বাধা সৃষ্টি করতে পারে।

পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া: অনেকের ক্ষেত্রে হাতিশুর গাছের রস ত্বকের অ্যালার্জি সৃষ্টি করতে পারে। ত্বকের অতিরিক্ত সংবেদনশীলতার কারণে র্যাশ এবং চুলকানি দেখা দিতে পারে। এ ছাড়াও গাছটির কোনো অংশ সরাসরি সেবনের আগে যদি বিশুদ্ধভাবে প্রস্তুত করা না হয় তবে তা স্বাস্থ্যের ক্ষতি করতে পারে।

বাচ্চাদের এবং গর্ভবতী নারীদের ক্ষেত্রে সতর্কতা: গর্ভবতী নারীদের হাতিশুর গাছের রস সেবন করার ক্ষেত্রে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত কারণ কিছু ক্ষেত্রে এটি ক্ষতিকারক হতে পারে। বাচ্চাদের ক্ষেত্রে সঠিক ডোজ মেনে না চললে এটি বিষাক্ত হতে পারে।

হাতিশুর গাছের সম্ভাব্য পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া

হাতিশুর গাছ সঠিক নিয়মে না খাওয়া হলে বা অতিরিক্ত মাত্রায় সেবন করলে কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হতে পারে। তবে এসব পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া বেশিরভাগ ক্ষেত্রে অপ্রত্যাশিত ডোজ বা ভুল ব্যবহারের ফলস্বরূপ ঘটে।

পেটের সমস্যা: অতিরিক্ত হাতিশুর গাছ খেলে পেটে ব্যথা, বমি বমি ভাব এবং ডায়রিয়া হতে পারে। বিশেষ করে যারা গ্যাস্ট্রিক বা আলসারের সমস্যায় ভুগছেন তাদের ক্ষেত্রে এই উদ্ভিদটি সমস্যাকে বাড়িয়ে দিতে পারে। ত্বকের অ্যালার্জি: অনেকের ক্ষেত্রে হাতিশুর গাছের রস ত্বকের সমস্যা যেমন র্যাশ বা চুলকানি সৃষ্টি করতে পারে। যদি কারো ত্বক অতিরিক্ত সংবেদনশীল হয় তবে এটি ত্বকের প্রদাহ বাড়িয়ে তুলতে পারে।

লিভার এবং কিডনি সংক্রান্ত সমস্যা: অতিরিক্ত রস সেবন করলে লিভারের ওপর চাপ পড়ে যা লিভার বা কিডনির কার্যকারিতা ব্যাহত করতে পারে। তাই সঠিক ডোজে এবং নিয়ম অনুযায়ী হাতিশুর গাছের রস সেবন করা উচিত।

হাতিশুর গাছ নিয়ে বৈজ্ঞানিক গবেষণা হাতিশুর গাছের ঔষধি গুণ নিয়ে বৈজ্ঞানিক গবেষণা দীর্ঘকাল ধরে চলছে। এ উদ্ভিদে পাওয়া প্রাকৃতিক রাসায়নিক উপাদানগুলো নিয়ে আধুনিক বিজ্ঞানীরা পরীক্ষা চালিয়েছেন এবং তার ফলে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাওয়া গেছে।

বৈজ্ঞানিক গবেষণায় দেখা গেছে হাতিশুর গাছের মধ্যে থাকা ফ্ল্যাভোনয়েড এবং অ্যালকালয়েডস প্রাকৃতিক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে। এগুলো শরীরের কোষকে ফ্রি র্যাডিক্যাল থেকে রক্ষা করে যা ক্যান্সার প্রতিরোধে সহায়ক। এছাড়াও এই গাছের মধ্যে থাকা স্টেরয়েড যৌগ শরীরে প্রদাহ কমাতে সহায়ক এবং ইমিউন সিস্টেম শক্তিশালী করে।

হাতিশুর গাছের উপর গবেষণায় দেখা গেছে এর শ্বাসনালী সমস্যা এবং হজমের উন্নতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। এটি অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টি-ফাঙ্গাল উপাদান হিসেবে কাজ করে যা শরীরের ক্ষতিকারক জীবাণুর বিরুদ্ধে লড়াই করতে সাহায্য করে। এর ঔষধি গুণের কারণে হাতিশুর গাছের ব্যবহার দিন দিন বাড়ছে এবং আধুনিক চিকিৎসায় এটি স্থান করে নিচ্ছে।

 হাতিশুর গাছ চাষ ও রক্ষণাবেক্ষণ

হাতিশুর গাছ খুব সহজেই চাষ করা যায় এবং এর রক্ষণাবেক্ষণও সহজ। এটি প্রধানত উর্বর মাটিতে জন্মায় এবং খুব বেশি পানির প্রয়োজন হয় না। তবে গাছটি ভালোভাবে বৃদ্ধি পেতে হলে সূর্যালোকের প্রয়োজন হয়।

চাষের ক্ষেত্রে প্রথমে হাতিশুর গাছের বীজ সংগ্রহ করতে হয়। বীজ সংগ্রহের পরে এটি মাটিতে পুঁতে দিলে কিছুদিনের মধ্যেই অঙ্কুরোদ্গম হয়। মাটির আর্দ্রতা ধরে রাখতে মাঝে মাঝে পানি দিতে হবে তবে অতিরিক্ত পানি গাছের ক্ষতি করতে পারে। গাছের সঠিক বৃদ্ধি নিশ্চিত করার জন্য মাঝে মাঝে আগাছা পরিষ্কার করতে হবে।

উপসংহার

হাতিশুর গাছের ঔষধি গুণ এবং বৈজ্ঞানিক প্রমাণিত উপকারিতাগুলো একে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ উদ্ভিদ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছে। বিশেষ করে বাংলাদেশে এর সহজলভ্যতা এবং বহুমুখী ব্যবহারের কারণে এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ উদ্ভিদ হয়ে দাঁড়িয়েছে। হাতিশুর গাছের মূল, পাতা এবং রস সবই বিভিন্ন রোগের প্রতিকার হিসেবে ব্যবহার করা হয়। তবে এটি ব্যবহারে সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত বিশেষ করে সঠিক ডোজ মেনে চলা জরুরি।

এই গাছটির উপকারিতা যেমন রয়েছে তেমনি সঠিক নিয়ম মেনে ব্যবহার না করলে বা অতিরিক্ত সেবনে কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হতে পারে। তাই চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া এর কোনো অংশ খাওয়া উচিত নয়।

আয়ুর্বেদিক চিকিৎসায় এর গুরুত্ব যেমন উল্লেখযোগ্য তেমনি আধুনিক বৈজ্ঞানিক গবেষণায়ও হাতিশুর গাছের প্রমাণিত ঔষধি গুণাবলীকে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে। সঠিক ব্যবহার এবং যথাযথ সেবন পদ্ধতি মেনে চললে হাতিশুর গাছ থেকে বিপুল উপকারিতা পাওয়া সম্ভব।

এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আমরা হাতিশুর গাছের বৈশিষ্ট্য, উপকারিতা, ব্যবহারের নিয়ম এবং সতর্কতা নিয়ে বিশদ আলোচনা করেছি। এটি পড়ার পর পাঠকরা হাতিশুর গাছের সম্পর্কে একটি সম্পূর্ণ ধারণা পাবে এবং প্রয়োজন অনুযায়ী এটি সঠিকভাবে ব্যবহার করতে পারবে।

নিজস্ব প্রতিবেদন

দৈনিক ভোরের বার্তা

About Author

Mosharof Masud

See author's posts

Tagsঢাকাদৈনিক ভোরের বার্তাফিচার তথ্য প্রযুক্তিবাংলাদেশ
Previous Article

বিএনপি নেতার কর্মী সমাবেশে  সভাপতিত্ব করলেন আওয়ামীলীগ ...

Next Article

আলফাডাঙ্গায় তিন দিনব্যাপী ভূমি মেলা-২০২৫ এর উদ্বোধন DBB

0
Shares
  • 0
  • +
  • 0
  • 0
  • 0
  • 0

Mosharof Masud

Related articles More from author

  • দেশজুড়েবরিশাল

    ভোলার চটকিমারার মানুষের দুর্ভোগ রাত নয়টা বাজলে খেয়া ভাড়া- ৪ গুণ

    ফেব্রুয়ারি ১৬, ২০২২
    By Mosharof Masud
  • রোটারী ক্লাব অফ ঢাকা ইস্ট
    ঢাকাদেশজুড়েফরিদপুরসালথা

    আমেনা-রশিদ ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে সালথায় প্রতিবন্ধীদের মাঝে  হুইল চেয়ার বিতরণ

    ডিসেম্বর ২৯, ২০২৪
    By Mosharof Masud
  • মঙ্গল শোভাযাত্রা বর্ষবরণ
    ঢাকাদেশজুড়েফরিদপুরসালথা

    সালথায় নানা আয়োজনে ১৪৩১ বাংলা নববর্ষ  বরণ -DVB

    এপ্রিল ১৪, ২০২৪
    By Mosharof Masud
  • জামালপুর ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট
    ঢাকাদেশজুড়েফরিদপুর

    সাংবাদিক নাদিম হত্যা : জড়িতদের কঠোর শাস্তির দাবী সালথা প্রেসক্লাবের

    জুন ২১, ২০২৩
    By Mosharof Masud
  • পুকুর থেকে দিহান খাঁন
    ঢাকাদেশজুড়েফরিদপুর

    ভাঙ্গা নিখোঁজ হওয়া শিশু দিহানের লাশ উদ্ধার

    জুলাই ৬, ২০২৩
    By Mosharof Masud
  • কাউকে বললে মেরে লাশ গুম করে ফেলবে বলে হুমকি দেন।
    দেশজুড়ে

    কুমিল্লায় শ্বশুরের লালসার শিকার পুত্রবধূ অন্তঃসত্ত্বা-গ্রেফতার শ্বশুর

    মার্চ ২৩, ২০২৫
    By Mosharof Masud

Leave a reply Cancel reply

You must be logged in to post a comment.

You may interested

  • ঢাকাদেশজুড়ে

    সালথায় নবনির্বাচিত ৭২ সদস্যদের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠিত

  • জমি সংক্রান্ত পূর্ব শক্রুতার জের ধরে
    দেশজুড়েবরিশালভোলা

    ভোলায় জমি জমার বিরোধে প্রতিপক্ষের হামলায় আহত -৩

  • কর্মসূচির মূল উদ্দেশ্য হলো শিক্ষার্থীদের স্কুলমুখী করা,
    জাতীয়ঢাকাদেশজুড়েবাংলাদেশ

    সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ফিডিং কর্মসূচি সুবিধা পাচ্ছে ৩১ লাখ ৩০ হাজার শিক্ষার্থী DBB

logo

দৈনিক ভোরের বার্তা ডট কম একটি জনপ্রিয় বাংলা নিউজ পোর্টাল। এটি নির্ভীক, অনুসন্ধানী, তথ্যবহুল এবং স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিশ্রুতি দিয়ে শুরু হয়েছে। এই অনলাইন পোর্টালটি ২০২০ সাল থেকে আধুনিক প্রযুক্তির সর্বাধিক ব্যবহারের সাথে রিয়েল টাইম নিউজ আপডেট সরবরাহ শুরু করেছে । দেশ এবং বিদেশের সর্বশেষ ও ব্রেকিং নিউজ, বিনোদন, জীবনধারা, বিশেষ প্রতিবেদন, রাজনীতি, অর্থনীতি, সংস্কৃতি, শিক্ষা, তথ্য প্রযুক্তি, স্বাস্থ্য, ক্রীড়া, কলাম এবং বৈশিষ্ট্যগুলি এতে অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। দৈনিক ভোরের বার্তার একটি প্রতিভা দল তৈরি করা হয়েছে দেশের একদল শক্তিমান তরুণ সাংবাদিকদের নিয়ে। আমরা বিশ্বজুড়ে বাঙালির সাথে একটি সেতু নির্মাণের চেষ্টা করছি এবং অনলাইন নিউজ পোর্টালে একটি নতুন মাত্রা যুক্ত করছি।

About us

  • হেড অফিস: বনশ্রী (৬ম তলা), বাড়ি-৯/ই, রামপুরা, ঢাকা-১২১৯।
    • ফরিদপুর অফিসঃ রাফেলস ইন মোড়, আর.কে প্লাজা(৩য় তলা), গোয়ালচামট, ফরিদপুর-৭৮০০।
    • 02-55123351, 09638-185366, +8801559-626229
    • info@dainikbhorerbarta.com
    • © ২০২৪ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত | দৈনিক ভোরের বার্তা
    গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তথ্য মন্ত্রাণলয়ের বিধি মোতাবেক নিবন্ধনের জন্য আবেদিত।
© Copyright দৈনিক ভোরের বার্তা. All rights reserved.