অপরিকল্পিত ভাবে ফেরিঘাটের নির্মান করায় জাজিরাবাসী চরম ভোগান্তিতে
অপরিকল্পিত ভাবে ফেরিঘাটের নির্মান করায় জাজিরাবাসী চরম ভোগান্তিতে। এ যেনো খাল কেটে কুমির আনা বি আই ডব্লিউ টি এর চিন্তা ধারা এমন টা হবে তা জানা ছিলনা শরিয়তপুরে জাজিরার পূর্ব নাওডোবার ইউনিয়ন বাসিদের।
ধফায় ধফায় সমবায় সভা করলেও তাতে মিলছে না কোনো সমাধান, বাড়ছে নানা রকম সমস্যা। জরুরি প্রয়োজন পূর্ব নাওডোবার মঙ্গল মাঝি ও আব্দুল সাত্তার মাদবর ঘাট থেকে শরিয়তপুর জেলা সদরে যেতে হলে পরতে হয় নানা ঝটিলতায়। এক ঘন্টার সময় এখন তা চার ঘন্টায় এসে দারিয়েছে।
এ ব্যাপারে কোনে মাথাব্যথা নেই বি আই ডব্লিউ টি এর। ঘর থেকে বের হতে হলে পরতে হয় জ্যাম সংকটে, স্থানিয় সাধারন জনতা বলছে জমি আমাদের অথচ ঘাট ইজারায় নিয়জিত আছে বি আই ডব্লিউ টি এর কিছু অচেনা সিন্ডেকেট। এ দিকে গাড়ি পারাপার হওয়াতে দরকষা কষি নিয়েও আছে নানা অভিযোগ।
পাঁচশ থেকে হাজার টাকা না দিলে ফেরিঘাটে পল্টনে যেতে দিচ্ছে না অচেনা সিন্ডিকেট এর লাইনম্যানেরা। এ দিকে নেই কোনো ভালমানের খাবার হোটেল বা থাকার মতো কোনো সুযোগ সুবিধা।
নানা সমস্যা কে কেন্দ্র করে একটি মানববন্দন করেন এলাকা বাসি সে সময় উপস্থিত ছিলেন ঘাট সভাপতি নেছার উদ্দিন মাদবর, তুহিন ফরাজি, রাজ্জাক মাঝি মোসলেম মাদবর, চুন্নু মাদবর, আলতাফ হোসেন খান, রোকন মাঝি, শান্ত মাষ্টার পাইনপারা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, লঞ্চঘাটের সুপারভাইজার মোখলেছ মাদবর।
এবং রাজু মাদবর, মনির খা ও এলাকার গণ্যমান্য বেক্তিবর্গা এসময় দৈনিক ভোরের বার্তার একান্ত এক সাক্ষাৎ ঘাট সভাপতি নেছার উদ্দিন মাদবর বলেন। আজ এমন অবস্থা হয়ে ছে যে আমরা বাড়িঘরে থাকতে পারছি না দূরপাল্লার যাত্রি থেকে শুরু করে বিভিন্ন যানবাহনের চালকদের কারনে তারা কোনে অনুমতি বদ মনে করে বাড়িতে ঢুকার আমাদের টয়লেট ব্যবহার করে যাত্রিরা।
আমরা আমাদের জমি দিয়েছি সেটা ঠিক আছে আমরা দেশের উন্যয়ন চাই তাই বলে আমারা আমাদের ভিটেমাটি শেষ করে নয়। বি আই ডব্লিউ টি এ, কি ভাবে কোনো পরিকল্পনা ছারা কি ভাবে পারলো এমন একটি আন্তর্জাতিক ফেরিঘাট করতে। তাই আমরা কাটা তারের বেড়ায় না আমরা স্বাধিন ভাবে বসবাস করতে চাই তাই সাংবাদিক ভাইদের মাধ্যমে আমরা আমাদের কথা গুলো মাননীয়া প্রধানমন্ত্রী কাছে পেশ করলাম।
রিপোর্ট মোঃ সুমন খন্দকার
দৈনিক ভোরের বার্তা
About Author
Leave a reply
You must be logged in to post a comment.